ওয়েব ম্যাগাজিন সেমিনার
সম্প্রতি আনন্দবাজার পত্রিকায় একটি sms poll এ দেখছিলাম জানতে চাওয়া হয়েছে "বাংলা কি বেকার ভাষা?" এই উক্তির পক্ষ একেবারেই না নিয়ে বলতে চাই বাংলা আজ বেকার ভাষা হলে সেই ভাষাকে কেন্দ্র করে অনেক মানুষের রুজিরোজগার এবং তাও আবার ঐ পত্রিকাকে ঘিরে । এমন জনপ্রিয় একটি সংবাদপত্রের ট্যাগলাইন হোল "পড়তে হয় নয়ত পিছিয়ে পড়তে হয়" । এই দৈনিক পত্রিকাটি বাংলাভাষায় বলেই হয়ত এতটা জনপ্রিয় এবং তার সুষ্ঠু সম্পাদনাকে ঘিরে আজ কোলকাতা সহ পশ্চিমবাংলার অনেক মানুষই সাকার । তাই বুঝি সুদীর্ঘ ৯০টা বছর পার করেও তার পাঠককুল সাতেও থাকেন, পাঁচেও থাকেন । আবার নয় নয় করে তার পাঠক সংখ্যা ৯লাখে পৌঁছায় ।
তবুও অবাক হই যখন বাংলাকে 'বেকার ভাষা' বলে ভোট নিতে চান দেখে । হয়ত বা আমার ভুল এই ভাষাকে কেন্দ্র করে এই বেকারত্বকে ঘিরে । কিম্বা হয়ত পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারত তথা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাভাষার গুরুত্ব যাচাই করার জন্য এই ভোট । সে যাই হোক কিছুদিনের মধ্যেই দেখি সেই ভোটের ফল প্রকাশিত । আকাশতলে অনিলে জলে, দিকে দিগন্তলে ৮৮ শতাংশ মানুষ এই বাংলাভাষাকে ভালোবেসে "ভালোভাষা" বলে জানিয়েছেন ।
এই ভোটাভুটির মাঝামাঝি কোলকাতায় আয়োজিত হল এক আলোচনাচক্র । ইন্টারনেটে বাংলাভাষার প্রসার, প্রচারকে ঘিরে নেটসাহিত্যের অগণিত পাঠক, লেখক ও সম্পাদকদের আনুকুল্যে । যার নাম "ওয়েব ম্যাগাজিন সেমিনার" । বাংলাভাষায় সাহিত্য রচনা করতে ভালোবাসেন অনেকেই । এবং এই ভাষাকে কেন্দ্র করে সম্পাদিত হয় অনেক অনেক ই-পত্রিকা বা ওয়েব ম্যাগাজিন । আর বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির রমরমায় বাঙালীর ঘরে ঘরে ট্যাবলেট বা স্মার্টফোনের অধিক্যে সেই সাহিত্য এখন এককথায় হাতের মুঠোয় । তাই এরূপ একটি সেমিনারের প্রয়োজনীয়তা এই মূহুর্তে খুব জরুরী ছিল । সৃষ্টি, ইচ্ছামতী এবং ও-কোলকাতা এই তিনটি ওয়েব পত্রিকা এবং ব্লগজিনের আতিথেয়তায় আমিও হাজির ছিলাম গত ১২ই অগাস্ট ২০১৩ বাংলা একাডেমীর জীবনানন্দ সভাঘরের ঐ আলোচনাচক্রে ।
সম্প্রতি আনন্দবাজার পত্রিকায় একটি sms poll এ দেখছিলাম জানতে চাওয়া হয়েছে "বাংলা কি বেকার ভাষা?" এই উক্তির পক্ষ একেবারেই না নিয়ে বলতে চাই বাংলা আজ বেকার ভাষা হলে সেই ভাষাকে কেন্দ্র করে অনেক মানুষের রুজিরোজগার এবং তাও আবার ঐ পত্রিকাকে ঘিরে । এমন জনপ্রিয় একটি সংবাদপত্রের ট্যাগলাইন হোল "পড়তে হয় নয়ত পিছিয়ে পড়তে হয়" । এই দৈনিক পত্রিকাটি বাংলাভাষায় বলেই হয়ত এতটা জনপ্রিয় এবং তার সুষ্ঠু সম্পাদনাকে ঘিরে আজ কোলকাতা সহ পশ্চিমবাংলার অনেক মানুষই সাকার । তাই বুঝি সুদীর্ঘ ৯০টা বছর পার করেও তার পাঠককুল সাতেও থাকেন, পাঁচেও থাকেন । আবার নয় নয় করে তার পাঠক সংখ্যা ৯লাখে পৌঁছায় ।
তবুও অবাক হই যখন বাংলাকে 'বেকার ভাষা' বলে ভোট নিতে চান দেখে । হয়ত বা আমার ভুল এই ভাষাকে কেন্দ্র করে এই বেকারত্বকে ঘিরে । কিম্বা হয়ত পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারত তথা আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে বাংলাভাষার গুরুত্ব যাচাই করার জন্য এই ভোট । সে যাই হোক কিছুদিনের মধ্যেই দেখি সেই ভোটের ফল প্রকাশিত । আকাশতলে অনিলে জলে, দিকে দিগন্তলে ৮৮ শতাংশ মানুষ এই বাংলাভাষাকে ভালোবেসে "ভালোভাষা" বলে জানিয়েছেন ।
এই ভোটাভুটির মাঝামাঝি কোলকাতায় আয়োজিত হল এক আলোচনাচক্র । ইন্টারনেটে বাংলাভাষার প্রসার, প্রচারকে ঘিরে নেটসাহিত্যের অগণিত পাঠক, লেখক ও সম্পাদকদের আনুকুল্যে । যার নাম "ওয়েব ম্যাগাজিন সেমিনার" । বাংলাভাষায় সাহিত্য রচনা করতে ভালোবাসেন অনেকেই । এবং এই ভাষাকে কেন্দ্র করে সম্পাদিত হয় অনেক অনেক ই-পত্রিকা বা ওয়েব ম্যাগাজিন । আর বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তির রমরমায় বাঙালীর ঘরে ঘরে ট্যাবলেট বা স্মার্টফোনের অধিক্যে সেই সাহিত্য এখন এককথায় হাতের মুঠোয় । তাই এরূপ একটি সেমিনারের প্রয়োজনীয়তা এই মূহুর্তে খুব জরুরী ছিল । সৃষ্টি, ইচ্ছামতী এবং ও-কোলকাতা এই তিনটি ওয়েব পত্রিকা এবং ব্লগজিনের আতিথেয়তায় আমিও হাজির ছিলাম গত ১২ই অগাস্ট ২০১৩ বাংলা একাডেমীর জীবনানন্দ সভাঘরের ঐ আলোচনাচক্রে ।
ব্লগ
লেখা শুরু করি ২০০৮ এর গোড়ার
দিকে । ততদিনে বাংলা লেখার
সফটওয়ার ও ইউনিকোডের জয়জয়াকার
। এরপর সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং
সাইট ও ব্লগার বন্ধুদের সাথে
ঘনিষ্ঠতায় ব্লগের জনপ্রিয়তা
বাড়তে থাকে । সোনারতরী ছিল
আমার নিজের ব্লগ ।
অর্কুটময়
দুনিয়ায় তখন বন্ধুদের সাহিত্যরস
উপচে পড়ছে দেখে ভাবতাম এগুলি
আমার ব্লগে একত্রে রাখলে তো
মন্দ হয়না ।
কবি
তো বলেইছেন "সেই
সত্য যা রচিবে তুমি'
....সেই
ভাবনা নিয়ে বেশ কয়েকজন বন্ধুকে
বাংলা লেখা শিখিয়েও ফেলেছিলাম
অনলাইন । কিন্তু ব্লগ খুলতে
তারা নারাজ অথচ নিজের লেখা
নেট-সাহিত্যে
দেখতে খুব উদগ্রীব । সেই ভাবনা
নিয়ে সোনারতরী থেকে প্রথম
আত্মপ্রকাশ হয় "অর্কুট
আগমনী পাঁচালী'
।
সেটাই
ব্লগ থেকে আমার সম্পাদনায়
ওয়েবম্যাগের জন্মলগ্ন,
২০১০
সালে পুজোতে । জনপ্রিয়তা দেখে
২০১১ তে "দোলছুট"
ও
১লা বৈশাখে "পয়লা
সাহিত্য পার্বণ"
প্রকাশিত
হল ।
তখুনি
মেটামরফোসিস। ছিল রুমাল,
হল
বেড়াল । সোনারতরী রইল আমার
লেখার জন্য কিন্তু প্যাপিরাসের
জন্ম হল ২০১১ পুজোতে । এইভাবে
ব্লগ-বৈতরণী
পার হতে গিয়ে কত লেখকের লেখায়
সমৃদ্ধ হল প্যাপিরাস । পরিচিতি
বাড়তে থাকল ।
গুণমানের
উত্কর্ষতার কথা চিন্তা করে
বছরে দুটি উত্সব সংখ্যা বের
করি আমরা । পুজোসংখ্যাটি একটু
বিস্তারিত হয়, একগুচ্ছ
গল্প, কবিতার নোটবুক ,
ভ্রমণকাহিনী,
নিবন্ধ
ও হোমমেকারের হেঁশেলের রেসিপি
দিয়ে । আর ২০১২ থেকে শুরু হল
একটি আলোচনাচক্র বা ফোরাম
যার নাম "চক্রবৈঠক"।
সমাজের বিভিন্ন পেশার মানুষের
কাছ থেকে কোনো বিষয়ের ওপর
মতামত সংগ্রহ করে সেটিকে
প্যাপিরাসের পাতায় উপস্থাপিত
করা হয় । ধারাবাহিক স্মৃতিচারণা
থাকে একটি বিভাগে, যে পাতাটির নাম 'স্মৃতিকণা' । 'ধরণীর
পথে পথে নামে' ভ্রমণের পাতা
থাকে একটি । কখনো অণুগল্প থাকে
ডজন খানেক অথবা নির্দ্দিষ্ট
থিমে ছোটগল্প স্থান পায় ।
আমাদের ওয়েবম্যাগাজিনের ঠিকানা হল papyrus.sonartoree.com
আমাদের ওয়েবম্যাগাজিনের ঠিকানা হল papyrus.sonartoree.com
আপনারা
পড়ুন ও পড়ান সকলকে আর আপনাদের
সুচিন্তিত মতামতের অপেক্ষায়
রইলাম ।
চোখ রাখুন আমার প্রেজেনটেশানে :
http://yweb2.blogspot.com
চোখ রাখুন আমার প্রেজেনটেশানে :
http://yweb2.blogspot.com
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন