একেই ভোটের বাজারে চ্যানেলে চ্যানেলে ঘটি গরম, প্রোমোটাররাজের কৃপায় বাড়ির গরম, ব্যাঙ্কের ইএমআই এর শাইনিং বিজ্ঞাপনের দৌলতে ক্রমবর্ধমান গাড়ির গরম, নিয়মিত অরণ্যমেধ যজ্ঞে আহুতি দিতে দিতে আর ছোটবড়,কুট্টি, আন্না পুকুর বুজিয়ে পরিবেশের দ্রুত গরমায়ন। সবমিলিয়ে পরিবেশের বেজায় দম্ভ। বড় গরম দেখায়। উঠতি কবি, লেখকদের আরো দেমাক। সেই গরমে পা পড়েনা তাদের। তারপরে আমাদের কারণে অকারণে সবার মাথা গরম। গরম লেগে ছেলেপুলের গা গরম । মধ্যবয়সী মায়েদের মেনোপজের কারণে যখন তখন হটফ্লাশ। কাজের চাপে গরমে ক্লান্ত পথেঘাটের মানুষদের গরম গরম বক্তিমে। আর সেই সঙ্গে শাইনিং ইন্ডিয়ার মাহাত্ম্যে দেশের সম্মিলিত ফ্রিজ এবং এসিগুলোর দ্বারা পরিত্যক্ত গরম গ্যাসের গরম। আর কত বলব মশাই? এই গরমে ফুটি ফাটছে, মা রাগছে, মাটি ফাটছে। মানুষ রাগে ফেটে পড়ছে। পুরোটাই তাপ নিঃসারক বিক্রিয়া মশাই। মানে এক্সো থার্মিক রিএকশান। উঁহু! অত কালবোশেখি নয় আর। পেয়ে পেয়ে বড্ড নোলা বেড়েছে না? বিষ্টি অত্ত সস্তা নয়। একি বিগবাজারের বুধবারের সস্তে পে সস্তা পেয়েছ? নিজেরা জলীয় বাস্পের গুস্টির তুষ্টি করেছে এখন চেল্লাচ্ছে। ঠিক আত্মঘাতী বাঙালীর জাত। নিজের পায়ে কুড়ুল মারছে আর এখনও বলে চলেছে সব দোষ এর, ওর। আমাদের পুকুরভরা মাছ, গোয়ালভরা গোরু, মরাইভরা ধান ছিল। তো?
নিজের গুষ্টি হিংলিশ মিডিয়ামে পড়েছে বাবু। তোমরা ইংলিশ লিখতে, বলতে পারোনা তো? আর ইস্কুলে ইংরেজির টিচার পাচ্ছে না তো?
রক্ত দিয়ে রোখা অটোমেশন বাবুরা আজ ঠান্ডা ঘরে ল্যাপটপ খুলে ফেসবুকিং এ ব্যস্ত, দেখতে পাওনা? বাড়িতে সবাই তাদের কম্প্যু লিটারেট। তো?
নিজেরা চুপিচুপি ভেলোরে গিয়ে চিকিস্যা করে আসে, ভরসা নেই বাংলার ওপর। তো?
অন্য রাজ্যে যখন ছেলেমেয়েগুলো পড়তে পালালো তখন ব্যাঙের ছাতার মত ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হল। সেখান থেকে পাশ করে ব্রিজ বানাচ্ছে। আর ভাংছে। তো?
পুজো হচ্ছে। উৎসব হচ্ছে। মেলা হচ্ছে। উন্নয়ন হচ্ছে। তো?
তো আমার ছেলেটা ফিরে এসে কোথায় চাকরি পাবে বলে দেবে কেউ? নাকি আবার বলবে তো?
এই দেখুন আবার মাথাটা গরমে জ্বলে উঠল।তার চেয়ে এই ভালো।
মিডিয়া গরম গরম খবর দিক আপনাদের। শ্রাবস্তীর তিন বার বিয়ের কিম্বা প্রিয়াংকার বিয়ে ভাঙার। এইসব গসিপে কারোর গরম লাগেনা।
নিজের গুষ্টি হিংলিশ মিডিয়ামে পড়েছে বাবু। তোমরা ইংলিশ লিখতে, বলতে পারোনা তো? আর ইস্কুলে ইংরেজির টিচার পাচ্ছে না তো?
রক্ত দিয়ে রোখা অটোমেশন বাবুরা আজ ঠান্ডা ঘরে ল্যাপটপ খুলে ফেসবুকিং এ ব্যস্ত, দেখতে পাওনা? বাড়িতে সবাই তাদের কম্প্যু লিটারেট। তো?
নিজেরা চুপিচুপি ভেলোরে গিয়ে চিকিস্যা করে আসে, ভরসা নেই বাংলার ওপর। তো?
অন্য রাজ্যে যখন ছেলেমেয়েগুলো পড়তে পালালো তখন ব্যাঙের ছাতার মত ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ হল। সেখান থেকে পাশ করে ব্রিজ বানাচ্ছে। আর ভাংছে। তো?
পুজো হচ্ছে। উৎসব হচ্ছে। মেলা হচ্ছে। উন্নয়ন হচ্ছে। তো?
তো আমার ছেলেটা ফিরে এসে কোথায় চাকরি পাবে বলে দেবে কেউ? নাকি আবার বলবে তো?
এই দেখুন আবার মাথাটা গরমে জ্বলে উঠল।তার চেয়ে এই ভালো।
মিডিয়া গরম গরম খবর দিক আপনাদের। শ্রাবস্তীর তিন বার বিয়ের কিম্বা প্রিয়াংকার বিয়ে ভাঙার। এইসব গসিপে কারোর গরম লাগেনা।