যারা অঞ্জন দত্তের die-hard ফ্যান তারা পছন্দ করবে " দত্ত ভার্সেস দত্ত " । "ভালোবেসে সখী নিভৃতে যতনে" শঙ্কর চক্রবর্তী আর অর্পিতা পাল বহুত চেষ্টা করেও বেশ মাখিয়েছেন । " উঠগো ভারত লক্ষ্মী " দীপঙ্কর দে, রীতা কয়রাল এবং অন্যান্যদের বলিষ্ঠ পরিবেশনেই উতরে যায় । গানের চিত্রায়ণটি অসাধারণ । ঐ একটি দৃশ্যে যেন বলতে ইচ্ছে হয় " মেড মাই ডে " ...অসাধারণ সিকোয়েন্স, পরিচালনায় কোনো ত্রুটি নেই ঐ দৃশ্যটিতে । বরং অভিনব এবং নতুনত্ব । ইংরেজী গানের দৃশ্যটিও বেশ সুখকর । তবে তিনটি নারীচরিত্র রূপা গাঙ্গুলি, পার্ণো মিত্র এবং অর্পিতা পাল সুযোগ পাননি তেমন অভিনয় দেখানোর । সেই অনুপাতে রীতা কয়রাল দারুন ফুটিয়েছেন ওনার চরিত্রটি । অটোবায়োগ্রাফিকে সিনেমার রূপদান অবিশ্যি তাদেরই ভালো লাগবে যারা অঞ্জন দত্তের ফ্যান । আর গল্পে তো বাস্তবের ছোঁয়া অঞ্জন দত্তের ছবির প্রধান শর্ত । অঞ্জন দত্ত অনবদ্য এক বেপরোয়া ঊকিল । শুভাশিস পাগলের ভূমিকায় বেশ মনে রাখার মত অভিনয় করেছেন । এছাড়া মধ্যবিত্ত বাঙালী বাড়িতে ভাই-ভাই বা জ্ঞাতির সাথে সম্পর্কের খুঁটিনাটি দিকগুলি পরিচালকের সফলতায় আরো সুন্দরভাবে প্রকট । রণদেবের ভূমিকায় নবাগত রণদীপ বোস কে দেখে মনে হল সে আরো উঠবে । অঞ্জন দত্তের বাচন ভঙ্গিমায় আগাগোড়া ভাষ্যপাঠ ও সাথে ফ্ল্যাশব্যাকে সাদাকালো প্রেক্ষাপট বেশ মনে ধরে । অটোগ্রাফ ও ২২শে শ্রাবণ খ্যাত সৃজিতের রোলটিও বেশ পজিটিভ তবে অত্যাধিক সিগারেট, এলকোহল এমনকি গাঁজার ব্যবহার মাঝেমাঝে বিরক্তি আনে । তবে বলিষ্ঠ চিত্রনাট্য , অঞ্জন দত্তের উদাত্ত কন্ঠস্বর ও অভিনয়ের দাপটে বাংলা ছবির একঘেয়ে genre থেকে একটু মুক্তি দেয় dutta vs. dutta । কয়েকটি মামুলি চুম্বন দৃশ্য সম্বলিত (A) মার্কা বাংলাছবির এন্ট্রান্স পরীক্ষায় পাশ করবে কি না জানিনা ।
২৪ নভে, ২০১২
dutta vs. dutta
যারা অঞ্জন দত্তের die-hard ফ্যান তারা পছন্দ করবে " দত্ত ভার্সেস দত্ত " । "ভালোবেসে সখী নিভৃতে যতনে" শঙ্কর চক্রবর্তী আর অর্পিতা পাল বহুত চেষ্টা করেও বেশ মাখিয়েছেন । " উঠগো ভারত লক্ষ্মী " দীপঙ্কর দে, রীতা কয়রাল এবং অন্যান্যদের বলিষ্ঠ পরিবেশনেই উতরে যায় । গানের চিত্রায়ণটি অসাধারণ । ঐ একটি দৃশ্যে যেন বলতে ইচ্ছে হয় " মেড মাই ডে " ...অসাধারণ সিকোয়েন্স, পরিচালনায় কোনো ত্রুটি নেই ঐ দৃশ্যটিতে । বরং অভিনব এবং নতুনত্ব । ইংরেজী গানের দৃশ্যটিও বেশ সুখকর । তবে তিনটি নারীচরিত্র রূপা গাঙ্গুলি, পার্ণো মিত্র এবং অর্পিতা পাল সুযোগ পাননি তেমন অভিনয় দেখানোর । সেই অনুপাতে রীতা কয়রাল দারুন ফুটিয়েছেন ওনার চরিত্রটি । অটোবায়োগ্রাফিকে সিনেমার রূপদান অবিশ্যি তাদেরই ভালো লাগবে যারা অঞ্জন দত্তের ফ্যান । আর গল্পে তো বাস্তবের ছোঁয়া অঞ্জন দত্তের ছবির প্রধান শর্ত । অঞ্জন দত্ত অনবদ্য এক বেপরোয়া ঊকিল । শুভাশিস পাগলের ভূমিকায় বেশ মনে রাখার মত অভিনয় করেছেন । এছাড়া মধ্যবিত্ত বাঙালী বাড়িতে ভাই-ভাই বা জ্ঞাতির সাথে সম্পর্কের খুঁটিনাটি দিকগুলি পরিচালকের সফলতায় আরো সুন্দরভাবে প্রকট । রণদেবের ভূমিকায় নবাগত রণদীপ বোস কে দেখে মনে হল সে আরো উঠবে । অঞ্জন দত্তের বাচন ভঙ্গিমায় আগাগোড়া ভাষ্যপাঠ ও সাথে ফ্ল্যাশব্যাকে সাদাকালো প্রেক্ষাপট বেশ মনে ধরে । অটোগ্রাফ ও ২২শে শ্রাবণ খ্যাত সৃজিতের রোলটিও বেশ পজিটিভ তবে অত্যাধিক সিগারেট, এলকোহল এমনকি গাঁজার ব্যবহার মাঝেমাঝে বিরক্তি আনে । তবে বলিষ্ঠ চিত্রনাট্য , অঞ্জন দত্তের উদাত্ত কন্ঠস্বর ও অভিনয়ের দাপটে বাংলা ছবির একঘেয়ে genre থেকে একটু মুক্তি দেয় dutta vs. dutta । কয়েকটি মামুলি চুম্বন দৃশ্য সম্বলিত (A) মার্কা বাংলাছবির এন্ট্রান্স পরীক্ষায় পাশ করবে কি না জানিনা ।
এতে সদস্যতা:
মন্তব্যগুলি পোস্ট করুন (Atom)
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন